মাশরুম চাষ পদ্ধতি Things To Know Before You Buy

মাশরুম প্রোটিন সমৃদ্ধ সবজি হওয়ায় একে সবজি মাংসও বলা হয়। ১০০ গ্রাম শুকনো মাশরুমে ২০-৩০ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।

এটি এক ধরনের ছত্রাক ও খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। মাশরুম অনেক ধরনের থাকলে ও সব ধরনের জাতের মাশরুম খাওয়া যায় না।

ব্যাগটি অত:পর পরিষ্কার ফ্লোর বা তারের জালির ওপর আধাঘন্টা সময় উল্টে রাখতে হবে যাতে ভেতরের বাড়তি পানি ঝড়ে যায়।

ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা

হাই প্রোটিনযুক্ত এই ছত্রাক জাতীয় পরজীবী উদ্ভিদ খাদ্য হিসাবে অত্যন্ত পুষ্টিকর। খুব সহজেই এই চাষ ঘরে বসে করা যায়। ডাক্তারি মতে মাশরুমে প্রোটিন বাদে অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন আছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

মাশরুমে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড ও লিনোলোয়িক এসিড।

এখন পলিব্যাগের মুখটা ভালো করে বন্ধ করে দিন। খড়গুলোকে বিছানোর সময় প্রতিবার হাত দিয়ে ভালো করে চেপে দিবেন, যাতে করে খড়ের ভিতর কোনো বাতাস না থাকে।

অন্তর্বর্তী সরকার জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সমর্থ হবে

বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে।

খাদ্য হিসেবে মাশরুম অতুলনীয়। এটি হাই প্রোটিনযুক্ত একটি খাবার। এই খাবারটি হজমও হয় খুব তাড়াতাড়ি। মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। প্রাচীনকাল থেকেই এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ, সুস্বাদু ও দামী খাবার হিসেবে বিবেচিত। মাশরুমে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

বীজের উপরে আবার খড় দিতে হবে আবার খড়ের উপর বীজ, কম করে সাত-আটটা স্তর একইরকম ভাবে তৈরি করে পলিব্যাগের মুখ কয়েকটা read more প্যাঁচ কষে বন্ধ করে দিতে হবে। প্রত্যেকবার খড় বিছানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে, যাতে কিছুতেই খড়ের ফাঁক দিয়ে হাওয়া না ঢোকে। তারই জন্য স্তর করার জন্য হাত দিয়ে চেপে চেপে খড় বিছাতে হবে।

নিয়মিত মাশরুম খেলে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

বর্তমানে মাশরুম তার স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মাশরুম চাষ পদ্ধতি জানা থাকলে যে কেউ এটি চাষ করে অনেক লাভবান হতে পারে। এদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মাশরুম চাষের খুবই উপযোগি। মাশরুম চাষের জন্য মাটি বা রোদ কোনোটারই প্রয়োজন হয় না।

আশাকরি মাশরুম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনার অনেক ভাল ধারণা হয়েছে। এখন, আপনি চাইলে ঘরে বসেই মাশরুম চাষ করে সাবলম্বী হতে পারবেন। যারা বেকার রয়েছেন তারাও এই মাশরুম চাষ করতে পারেন। এই মাশরুম চাষ করে অনেক নারীই এখন সাবলম্বী হচ্ছেন। মাশরুম চাষ করার ফলে এটি আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে পারে।

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমনঃ বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি কিংবা রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *